
আফগানিস্তানে যাদের শত শত সৈন্য রয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে অন্যান্য ন্যাটো বাহিনী প্রত্যাহারের পর বিমানবন্দরটি পাহারা এবং পরিচালনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একটি প্রস্তাব নিয়ে তারা আলোচনা করেছিল। তুর্কি সূত্রগুলো চলতি সপ্তাহে রয়টার্সকে বলেছিল যে, কাবুলের বিশৃঙ্খলার কারণে সেই মূল পরিকল্পনাগুলো বাদ দেয়া হয়েছিল, কিন্তু তুরস্ক এখনও বিমানবন্দরে তালেবানদের নিরাপত্তা এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা দেবে।
এরদোগান একটি টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘তালেবানরা দেশের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখে আমাদের সামনে একটি নতুন প্রেক্ষাপট হাজির করেছে। এখন আমরা এই নতুন বাস্তবতা অনুযায়ী আমাদের পরিকল্পনা তৈরি করছি এবং সেই অনুযায়ী আমরা আমাদের আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘তুরস্ক এই প্রক্রিয়ায় সব পক্ষের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে, এবং তালেবানরা কাবুলে দখলের পর থেকে তিনি মধ্যপন্থী বক্তব্য হিসেবে যা বর্ণনা করেছেন তাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আফগানিস্তানের জনগণের শান্তি, দেশে বসবাসকারী আমাদের তুর্কি আত্মীয়দের কল্যাণ এবং আমাদের দেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য আমরা যেকোনো সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত। সূত্র : ইউএস নিউজ।
তালেবান যোদ্ধারা আফগানিস্তানের রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর এখনও তুরস্কের লক্ষ্য কাবুল বিমানবন্দরে নিরাপত্তা বজায় রাখা। বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেপ তায়িপ এরদোগান এই কথা বলেছেন।
More Stories
ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম নিষিদ্ধ করে দিল রাশিয়া
১০ দিন পর ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির ঘোষণা রাশিয়ার
পাকিস্তানে মসজিদে বিস্ফোরণ, নিহত ৩০